Have you ever thought about yawning, for instance? Yawning is surprisingly powerful act. Just because you read the word “yawning” in the previous two sentences – a good number of you will probably yawn within next few minutes. Even as I am writing this I have yawned twice. If you are reading in a public place, and you have just yawned, chances are that a good of everyone who saw you yawn is now yawing too, and a good proportion of the people watching the people who watched you yawn are now yawing as well, and on and on, in an ever-widening, yawning circle – yawning is incredibly contagious

– লেখার শুরুতেই হাই  তোলার প্রসঙ্গ আসছে কেনো বা সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার সাথে হাই  তোলার সম্পর্কই বা কী, সে প্রশ্ন পাঠকের মনে আসাটাই স্বাভাবিক | অনেকে হয়তো আবার প্রশ্ন করতেই পারেন, যে বাংলা ভাষার পরিধি কী এতই সংক্ষিপ্ত যে একটি  ইংরেজি উদ্ধৃতি সূচনাতেই ব্যবহার করতে হলো | সমস্ত কৌতূহলেরই নিরসন ঘটাবার চেষ্টা করবো, কিন্তু শুরুতেই যেহেতু হাই তোলার প্রসঙ্গ এলো, তাই বাঙালি সিভিল সার্ভিস এর ক্ষেত্রে কখন জেগে ছিল আর কখনই বা ঘুমিয়ে পড়লো সেই আলোচনায় আসা যাক |

সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা যা স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস বা ইম্পেরিয়াল সিভিল সার্ভিস নামে পরিচিত ছিল, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হিসাবে প্রথম শুরু হয় ১৮৫৫ সালে | কিন্তু সিভিল সার্ভিস এর সাথে বাঙালির পথ চলা যেন নির্ধারিত হয়ে গেছিল তার বহু আগেই, ১৮৪২ সালের জুন মাসের প্রথম তারিখে  যখন  ঠাকুর পরিবারে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং সারদা দেবীর তৃতীয় সন্তানের জন্ম হয় |

১৮৬৩ সালে আপামর ভারতবাসীর ঘুম ভাঙিয়ে, শুধু একজন বাঙালি নয়, প্রথম ভারতীয় হিসাবে   ইম্পেরিয়াল সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায়  সাফল্য অর্জন করেন , ঠাকুর বাড়ির সেই সুপুত্র  সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর | তারপর কিন্তু বেশ কয়েক দশক বলা যায়, প্রায় শতাব্দী কাল বাঙালি  আর ঘুমাবার সুযোগ পায়নি– একের পর এক স্বনামধন্য বাঙালির  আই.সি.এস পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে সফলতা অর্জন, শিক্ষিত ইংরেজ তরুণদেরও ঈর্ষান্বিত করে তুলেছিল – বললেও, খুব ভুল হয়না | রমেশচন্দ্র দত্ত, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী,  স্যার কৃষ্ণগোবিন্দ গুপ্ত, বিহারি লাল গুপ্ত, ব্রজেন্দ্রনাথ দে, অতুল চন্দ্র চ্যাটার্জী থেকে শুরু করে  সুভাষ চন্দ্র বসু  – এই তালিকায় আরো যেসব মহীরুহের নাম  নেওয়া যায়, তাদের কারো সম্বন্ধেই আলোচনা করার স্পর্ধা আমার নেই, কিন্তু এনারা সকলেই যে  বাংলা তথা ভারতের  গন্ডি  ছাড়িয়ে  পৃথিবীর  ইতিহাসে  নিজের  নিজের  স্থান  করে নিয়েছেন  তথা  ঘুমন্ত  বাঙালি কে  জাগিয়ে, বাকি  বিশ্বের  সাথে  তার পরিচয়  ঘটিয়েছেন,  সে  কথা  বলার  অপেক্ষা রাখেনা | ইন্ডিয়ান  সিভিল  সার্ভিস  বা  ইম্পেরিয়াল  সিভিল  সার্ভিস  এ  বাঙালি  হিসাবে  যে  শুরু টা  করেছিলেন  সত্যেন্দ্রনাথ  ঠাকুর  তার  শেষ টাও করেন  এক  বাঙালি | স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে  সর্বশেষ ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস অফিসার, যিনি  কর্মরত  ছিলেন  তিনিও  একজন  বাঙালি  – নির্মল  কুমার  মুখার্জি, ভারত সরকারের  কেবিনেট  সেক্রেটারি  পদে কর্মরত  থাকার  পর ১৯৮০ সালে অবসর  গ্রহণ  করেন |

এই সবই ছিল, যখন আমরা জেগে ছিলাম সেই সময় কার কথা, হঠাৎ কখন ঘুমিয়ে পড়লাম এবার সেই  আলোচনাতে আসি |

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ইন্ডিয়ান  সিভিল  সার্ভিস বা ইম্পেরিয়াল সিভিল সার্ভিস এর নাম পরিবর্তন করে ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস করা হয় | দি স্টেটসম্যান পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে,  ১৯৪৮ সালে, অর্থাৎ স্বাধীন  ভারতে প্রথম বছরে যে ৩০ জন আই.এ.এস নির্বাচিত হন তার মধ্যে ৭ জনই ছিলেন বাঙালি, শতাংশের হিসাবে ২২.৫% | ১৯৪৯ ও ১৯৫০- এই দুই বছরেই, ৩২ জন সফলতা অর্জন করেন, তার মধ্যে বাঙালি ছিলেন যথাক্রমে  ৬ এবং ৫ জন | কিন্তু  ষাট এর দশক এর গোড়া থেকেই বাঙালি যেন আবার ঘুমিয়ে পড়তে লাগলো, সিভিল সার্ভিস এবং অন্যান্য সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে | ১৯৯১ সালে সিভিল সার্ভিস এ যে ১২৬ জন আই.এ.এস  হিসাবে নির্বাচিত হন তার মধ্যে বাঙালি ছিলেন মাত্র তিন, ২০০১ সালে সংখ্যা টা শূন্যে গিয়ে ঠেকে | এর পরবর্তী সময়ে বহু বছরেই বাঙালি কে খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে | এই পরিসংখ্যান কেবল মাত্র আই.এ.এস এর ক্ষেত্রে, কিন্তু আমরা যদি অন্য দুটি অল ইন্ডিয়া সার্ভিস, অর্থাৎ ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস এবং ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস বা অন্যান্য গ্রুপ -এ সার্ভিস (সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার মাধ্যমেই যে সব সার্ভিসে নিযুক্তি ঘটে) এর দিকে নজর দি, তাহলেও কিন্তু চিত্র টা খুব একটা বদলায় না | বিগত বেশ কিছু বছরে, সিভিল সার্ভিস এর মেধা তালিকায়  বাংলা থেকে স্থান পাওয়া ছেলেমেয়েদের সংখ্যাটা ঘোরা ফেরা করেছে ০ থেকে ৯ এর মধ্যে, দুই অংকেও পৌঁছায়নি অনেক সময় |

এই ঘুমিয়ে পড়ার কারণ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বহু তথ্য এবং তত্ত্বই উঠে আসতে পারে, চায়ের পেয়ালায় তুফান উঠিয়ে সে বিষয়ে হয়তো বহু তর্ক বিতর্কই চলতে পারে | আমি সেই সবের মধ্যে না গিয়ে, গত কয়েক বছরে ট্রেনিং ও কাজের সুবাদে, ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে, আই.এ.এস, আই.পি.এস বা অন্যান্য গ্রুপ-এ সার্ভিস এ কর্মরত যাদের সাথে আমার পরিচয় ঘটেছে (যার মধ্যে বেশ  কয়েকজন বাঙালিও  আছেন),তাদের দৃষ্টিভঙ্গি আর নিজের অভিজ্ঞতার মধ্যেই এই আলোচনাকে সীমিত রাখার চেষ্টা করব |

যে সময়টায় ঘুমিয়ে থাকার কথা বলা হচ্ছে, তাকে যদি আমরা দুটি ভাগে ভাগ করি, অর্থাৎ ষাট এর দশক থেকে আশির দশক এবং নব্বই এর দশক থেকে পরবর্তী সময়কাল – তাহলে দেখা যাবে ষাট বা সত্তর এর  দশকে বাংলায় যে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল, আশির দশক থেকে তা ধীরে ধীরে কমে আসতে থাকে | শিক্ষা ব্যবস্থার গুণগতমান হ্রাস পাওয়াকে অনেকে দায়ী করলেও সে যুক্তি পুরোপুরি ধোপে টেকেনা | এই সময়েই, একদিকে যেমন বহু ছাত্রছাত্রী বাংলা থেকে পড়াশুনা করে বিদেশে পারি দিয়েছেন, ঠিক তেমনি ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বা সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলিতে নিজেদের স্থান করে নিয়েছেন | তাছাড়া যে সমস্ত রাজ্যগুলির থেকে এই সময় বেশি সংখ্যায় পরীক্ষার্থীরা সিভিল সার্ভিস এ সফলতা অর্জন করেন, সে সব রাজ্যে পড়াশুনার গুণগতমান বাংলার তুলনায় ঢের ভালো ছিল, এরকম মনে করার কোনো কারণ আছে বলেও আমার মনে হয়না |

রাজনৈতিক অস্থিরতা তথা শিক্ষা ব্যবস্থার গুণমান, সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় সফলতা অর্জনের সমানুপাতিক না ব্যস্তানুপাতিক, সে আলোচনা হয়তো চলতে থাকবে, কিন্তু এর মধ্যেই আর একটি বিষয় আমরা কোনো ভাবেই উপেক্ষা করতে পারিনা – বিগত কয়েক দশকে বাঙালি যেন ঝুঁকি নিতে অনেকটাই ভুলে গেছে | আর এই ভুলে যেতে সাহায্য করেছেন আমাদের মা বাবা, আত্মীয় পরিজনেরা, কারণ আমাদের জন্মের সাথেসাথেই তারা পড়ে নিয়েছেন অদৃশ্য এক ললাট লিখন -ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে আমাদের আর আটকায় কে !

তাই আমরাও বেসরকারি কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস দিয়ে (এই অধমও তাদেরই একজন)   তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার ১৩ তলার অফিসে সিগারেটে সুখটান  দিয়েছি,  আর যারা সেই ভাগ্য করে উঠতে পারিনি, তারা সকাল বিকেল চায়ের দোকানের আড্ডায় ‘আমার বাবারও যদি টাকা থাকতো’ গোছের আলোচনায় নিজেদের ব্যস্ত রেখেছি | এরপর যে দু এক জন হয়তো ভুল বশতই আই.এ.এস বা  আই.পি.এস এর আলোচনা কখনো করে ফেলেছি, তাদের আবার শুনতে হয়েছে -কি আর হবে এতো পড়াশোনা করে, পরীক্ষায় পাস করে শেষে তো সেই নেতাদের ধামা ধরা হয়েই থাকতে হবে  – খুব বেশি রকম অনুপ্রাণিত করবার চেষ্টা আর কী! কোথাও যেন আমরা নিজেরাই নিজেদের ব্যর্থতার কারণ হয়ে উঠেছি – বিশ্বাস রাখতে পারিনি বাঙালির ক্ষমতায়, ভুলেগেছি বাংলার ইতিহাস, ভুলে গেছি স্বপ্ন দেখতে ও স্বপ্ন দেখাতে |

এই ঘুমিয়ে পড়া আর ঘুম থেকে ওঠার আলোচনা কে আর দীর্ঘায়িত করলে এবার হয়তো আমাদেরও হাই উঠতে শুরু করবে, তাই শেষ করাই ভালো | গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান যদি দেখা যায়, তাহলে আমরা দেখব কোথায় যেন আবার একটু  ঘুম ভাঙার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে | একবার যদি আমরা বেশ কয়েক জন যাদের সদ্য ঘুম ভেঙেছে, তারা সবাই মিলে, যাদের মধ্যে ঘুম থেকে ওঠার ইচ্ছা আছে, তাদের কে একটু ঠেলে দি, তাহলে হয়তো প্রতি বছরেই  সংখ্যাটা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে |

যে উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করেছিলাম সেটি Malcolm Gladwell এর বিখ্যাত বই “The Tipping Point” থেকে ধার করা | লেখক বলতে চেয়েছেন হাই তোলা অত্যন্ত সংক্রামক বা ছোঁয়াচে – সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়াও যেন অনেকটা সেরকমই | যত বেশি আমরা সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা, প্রস্তুতি, ধরন ধারণ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করবো, তত বেশি সংখ্যায় ছেলেমেয়েরা এই বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করবে | আমরা যারা UPSC তে বিগত  কয়েক বছর এর  মধ্যে সফলতা অর্জন করেছি বা এখন যারা পড়াশোনা করছি তাদের নিজের নিজের খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আস্তে হবে. এখনো অনেকেই আমরা পাড়া প্রতিবেশীর টিটকিরির ভয়ে, লুকিয়ে লুকিয়ে প্রস্তুতি নি, যদি না পাই, তাহলে কী বলবে রে বাবা !

এই ঢাকঢাক গুড়গুড় থেকে বেরিয়ে আসার সময় এসেছে, সময় এসেছে মাথার মধ্যে যে কিন্তু কিন্তু ভাব ঘোরা ফেরা করে সেগুলো কে আর প্রশ্রয় না দেওয়ার | আমাদের তো ইংরেজি ভালো নয় বা দিল্লিতে গিয়ে কিভাবে থাকবো, কি খাবো, এতো বেশি পড়া সম্ভব নাকি? এসব বোকা বোকা অজুহাতকে ছুড়ে ফেলে দিতে হবে বঙ্গোপসাগরের জলে | সিভিল সার্ভিসের জন্য আপনাকে যে  ইংরেজিতে বিশাল পণ্ডিত হতে হবে তা নয়, তবে রোজকার কাজ চালাবার মতো  সরল ও বোধগম্য (লেখার শুরুতেই যেমন  একটি ইংরেজি উদ্ধৃতির ব্যবহার করা হয়েছে) ইংরেজির জ্ঞানই যথেষ্ট | আর এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে আপনাকে যে দিল্লি যেতেই হবে এরকম কোনো মানে নেই – ঘরেবসেই অনলাইন মাধ্যমেও কোচিং সম্ভব | আর যদি দিল্লি যেতেই হয় যাবেন – কিছু দিন কষ্ট করে মাছ ভাতের বদলে রাজমা চাউল খাবেন, ঠান্ডায় কষ্ট পাবেন, এক কামরার ঘরে আরো দুজন ভিন রাজ্যের পরীক্ষার্থীর সাথে এক সঙ্গে প্রস্তুতি নেবেন, চোখের সামনে দেখবেন কি  কঠোর পরিশ্রমটাই না তারা করে চলেছেন বছরের পর বছর |

বাংলা থেকে কম সংখ্যায় , সিভিল সার্ভিস এ সাফল্য লাভের কারণটা আমার মতে  অংকের হিসাবে খুবই সরল – আমরা গুটি কয়েক জন পরীক্ষার প্রস্তুতি নি, তাই  মেধা তালিকাতেও, বাঙালি নাম খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে ওঠে, যত বেশি সংখ্যায় ছেলেমেয়েরা প্রস্তুতি নেবে তত দ্রুত সাফল্যের হারও বৃদ্ধি পাবে | বিহার, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, তামিলনাড়ু বা কর্ণাটকের ছেলেমেয়েরা যদি পারে, তাহলে আমরাই বা পিছিয়ে থাকবো কেন – বাংলার তরুণ প্রজন্মকে আবার স্বপ্ন দেখতে হবে আই.এ.এস -আই.পি.এস হওয়ার, স্বপ্ন দেখতে হবে আমলাতন্ত্রের শীর্ষে বসে রাজ্য তথা দেশের নীতি নির্ধারণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেওয়ার -সে স্বপ্ন যত দ্রুত সংক্রামক হয়ে উঠবে ততই  তাড়াতাড়ি বাঙালি আবার ঘুম থেকে জেগে উঠবে – সেই ঘুম ভাঙার দিনের অপেক্ষায় রইলাম | 

লিখেছেন – সৌম্যদীপ ভট্টাচার্য্য,আই.পি.এস
মতামত লেখকের ব্যক্তিগত

Categories: Uncategorized

4 Comments

Jaydev BHAKAT · January 18, 2022 at 2:20 pm

Rural bengal e competitive exam er sujog khubi kom ,eder k thik moto keu rasta dekhai na tai gram bangla r onek chele meye ra back to pavillion .R civil services ba defence services e bolun na kano Bengal er chele meyeder kono ta tei iccha nai

Ankur Sarkar · January 23, 2022 at 10:07 am

এটা খুবই আশাবাদী লেখা।
হ্যাঁ, কিছু সমস্যা আছে তো বটেই। কিন্তু বাঙালি কবেই বা থেমে থেকেছে। Sir আমিও আপনার মতন আশাবাদী, আমরা নিশ্চয়ই একদিন বাধা কাটিয়ে উঠবো।

Sangita Bain · February 18, 2023 at 4:47 pm

খুব ভালো লাগলো লেখাটা। খুবই বাস্তব আর যুক্তিপূর্ণ।

ipsacharya.in | সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা - কিছু প্রশ্ন ও উত্তর খোঁজার চেষ্টা.... · June 18, 2023 at 1:54 pm

[…] স্বাধীনতা পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে, সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা ও বাঙালি পরীক্ষার্থীদের সাফল্য ব্যর্থতা – বাংলা, বাঙালি ও সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা […]

Leave a Reply

Avatar placeholder

Your email address will not be published. Required fields are marked *